দেশীয় পেঁয়াজের ন্যায্য দাম নিশ্চিত ও কৃষকদের স্বার্থ রক্ষায় গত ১৬ মার্চ থেকে দেশের সব বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ থাকা সত্ত্বেও রমজানে এক কেজি পেঁয়াজ ৩৫ টাকায় পাওয়া যেত।
কিন্তু ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী প্রায় প্রতি বছরই পেঁয়াজ বা আনাজের বাজার অস্থিতিশীল করে তোলেন। এবারও ঈদুল আজহার এক মাস আগেই বাজারে পেঁয়াজের দামে আগুন। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছিল ৯০ থেকে ৯৫ টাকায়।
সেই সঙ্গে দেশি ও চায়না রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা, আদা বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩২০ টাকা প্রতি কেজি। পেঁয়াজের দাম অসহনীয় হওয়ায় সীমিত আয়ের, শ্রমজীবী মানুষের কষ্ট লাঘবসহ সব ভোক্তাদের স্বার্থ রক্ষায় আজ সোমবার থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেবে কৃষি মন্ত্রণালয়।
হঠাৎ খাতুনগঞ্জে পেঁয়াজ আমদানি অনুমতির খবর পাওয়ার পর প্রতি কেজিতে তড়িৎ দাম কমেছে ২০ টাকা। চাকতাই-খাতুনগঞ্জ আড়তদার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম বলেন, ‘সকালে খাতুনগঞ্জে পাইকারিতে ৯০ টাকা করে পেঁয়াজ বিক্রি হয়। কৃষি মন্ত্রণালয় পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিয়েছে- এমন খবর প্রকাশের পরপরই দাম কমতে শুরু করেছে। এখন কেজি ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কাল আরও কমবে।’