ঢাকা ০২:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সার্বিয়ায় সরকারের বিরুদ্ধে গণবিক্ষোভ

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৮:৩৬:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ জুন ২০২৩
  • ১৬৬৪ বার পড়া হয়েছে

সার্বিয়ায়  হাজার হাজার লোক সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছে।
মে মাসে জনগণের ওপর হামলায় ১৮ জন নিহত হওয়ার পর ‘সার্বিয়া এগনেইস্ট ভায়োলেন্স’ নাম দিয়ে শনিবার সর্বশেষ গণবিক্ষোভটি অনুষ্ঠিত হয়।।
রাজধানী ছাড়াও বলকান দেশটির আরো তিন বৃহৎ শহর নোভি সাদ, ক্রাগুজেভাক ও নিসেতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে।
স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের খবরে এ কথা বলা হয়েছে।
দুই দশক আগে ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে শক্তিশালী নেতা স্লোবোদান মিলোসেভিচের পতনের পর এটিই সর্বশেষ বৃহত্তম সমাবেশ।
ইউরোপপন্থী কয়েকটি বিরোধী পার্টি এ বিক্ষোভের আয়োজন করে। সরকার এবং তার নিয়ন্ত্রিত মিডিয়ায় সহিংসতার সংস্কৃতি ছড়িয়ে দেয়ায় ক্ষমতাসীন দলের বিরুদ্ধে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
বেলগ্রেডে সমাবেশে অংশ নেয়া সাংবাদিক সিমিজান বানজাক বলেছেন, হয় সহিংসতা বন্ধ হবে, না হয় সার্বিয়া বন্ধ হবে।
তিনি আরো বলেন, এটি মৌলবাদ নয়, শিশুদের রক্ষায়, তাদের বেড়ে ওঠা নিরাপদ করতে এটি আমাদের কান্না।
বিক্ষোভকারীরা চায়, সরকার সহিংস কনটেন্ট প্রচারকারী টেলিভিশনের লাইসেন্স বাতিল করুক। তারা আরো চাচ্ছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ও গোয়েন্দা বিভাগের প্রধানের পদত্যাগ।
প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার ভুসিক এ বিক্ষোভকে রাজনৈতিক স্টান্ট হিসেবে উল্লেখ করে একে প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি সমাবেশ আয়োজনে বিদেশী শক্তির মদদের সমালোচনা করেছেন।

ট্যাগস :

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সার্বিয়ায় সরকারের বিরুদ্ধে গণবিক্ষোভ

আপডেট সময় : ০৮:৩৬:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ জুন ২০২৩

সার্বিয়ায়  হাজার হাজার লোক সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছে।
মে মাসে জনগণের ওপর হামলায় ১৮ জন নিহত হওয়ার পর ‘সার্বিয়া এগনেইস্ট ভায়োলেন্স’ নাম দিয়ে শনিবার সর্বশেষ গণবিক্ষোভটি অনুষ্ঠিত হয়।।
রাজধানী ছাড়াও বলকান দেশটির আরো তিন বৃহৎ শহর নোভি সাদ, ক্রাগুজেভাক ও নিসেতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে।
স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের খবরে এ কথা বলা হয়েছে।
দুই দশক আগে ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে শক্তিশালী নেতা স্লোবোদান মিলোসেভিচের পতনের পর এটিই সর্বশেষ বৃহত্তম সমাবেশ।
ইউরোপপন্থী কয়েকটি বিরোধী পার্টি এ বিক্ষোভের আয়োজন করে। সরকার এবং তার নিয়ন্ত্রিত মিডিয়ায় সহিংসতার সংস্কৃতি ছড়িয়ে দেয়ায় ক্ষমতাসীন দলের বিরুদ্ধে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
বেলগ্রেডে সমাবেশে অংশ নেয়া সাংবাদিক সিমিজান বানজাক বলেছেন, হয় সহিংসতা বন্ধ হবে, না হয় সার্বিয়া বন্ধ হবে।
তিনি আরো বলেন, এটি মৌলবাদ নয়, শিশুদের রক্ষায়, তাদের বেড়ে ওঠা নিরাপদ করতে এটি আমাদের কান্না।
বিক্ষোভকারীরা চায়, সরকার সহিংস কনটেন্ট প্রচারকারী টেলিভিশনের লাইসেন্স বাতিল করুক। তারা আরো চাচ্ছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ও গোয়েন্দা বিভাগের প্রধানের পদত্যাগ।
প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার ভুসিক এ বিক্ষোভকে রাজনৈতিক স্টান্ট হিসেবে উল্লেখ করে একে প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি সমাবেশ আয়োজনে বিদেশী শক্তির মদদের সমালোচনা করেছেন।