ঢাকা ০৭:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪, ২৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রবিবার থেকে শুরু হচ্ছে পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০২:০১:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ জুন ২০২৩
  • ১৬৬৪ বার পড়া হয়েছে

বকেয়ার আংশিক ১০ কোটি ডলার পরিশোধ করে আগামীকাল রোববার থেকে পটুয়াখালীর পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র আবার উৎপাদন শুরু করবে। গতকাল শুক্রবার ৪০ হাজার টন কয়লা নিয়ে প্রথম জাহাজটি  বন্দরে ভিড়লে জাহাজ থেকে কয়লা

খালাস শুরু হয়। তিন থেকে চার দিনের মধ্যে দ্বিতীয় জাহাজটিও চলে আসবে বলে আশাবাদী বিদ্যুৎকেন্দ্রটির মালিকানা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানির (বিসিপিসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এম খোরশেদুল আলম। তিনি বলেন এখন

থেকে কয়লার জাহাজ নিয়মিত আসবে। তাই এ কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন থেমে যাওয়ার আপাতত কোনো সম্ভাবনা নেই।’ পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রটির দুটি ইউনিট মিলে উৎপাদনের সক্ষমতা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট। কয়লা না থাকায় বিদ্যুৎকেন্দ্রটির

উৎপাদন ২০২৩ সালের ৫ই জুন পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। ডলার-সংকটে প্রায় ৩০ কোটি ডলারের কয়লা বিল বকেয়া থাকায় এ বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা সরবরাহ গত প্রায় এক মাস স্থগিত থাকে। পরে আংশিক দেনা চুকিয়ে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে রাজি

করিয়ে এখন থেকে নিরবিচ্ছিন্ন কয়লা সরবরাহের নিশ্চয়তায় দ্রুত কয়লা এনে পুনরায় বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি চালুর ব্যবস্থা হয়।

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

রবিবার থেকে শুরু হচ্ছে পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন

আপডেট সময় : ০২:০১:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ জুন ২০২৩

বকেয়ার আংশিক ১০ কোটি ডলার পরিশোধ করে আগামীকাল রোববার থেকে পটুয়াখালীর পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র আবার উৎপাদন শুরু করবে। গতকাল শুক্রবার ৪০ হাজার টন কয়লা নিয়ে প্রথম জাহাজটি  বন্দরে ভিড়লে জাহাজ থেকে কয়লা

খালাস শুরু হয়। তিন থেকে চার দিনের মধ্যে দ্বিতীয় জাহাজটিও চলে আসবে বলে আশাবাদী বিদ্যুৎকেন্দ্রটির মালিকানা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানির (বিসিপিসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এম খোরশেদুল আলম। তিনি বলেন এখন

থেকে কয়লার জাহাজ নিয়মিত আসবে। তাই এ কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন থেমে যাওয়ার আপাতত কোনো সম্ভাবনা নেই।’ পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রটির দুটি ইউনিট মিলে উৎপাদনের সক্ষমতা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট। কয়লা না থাকায় বিদ্যুৎকেন্দ্রটির

উৎপাদন ২০২৩ সালের ৫ই জুন পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। ডলার-সংকটে প্রায় ৩০ কোটি ডলারের কয়লা বিল বকেয়া থাকায় এ বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা সরবরাহ গত প্রায় এক মাস স্থগিত থাকে। পরে আংশিক দেনা চুকিয়ে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে রাজি

করিয়ে এখন থেকে নিরবিচ্ছিন্ন কয়লা সরবরাহের নিশ্চয়তায় দ্রুত কয়লা এনে পুনরায় বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি চালুর ব্যবস্থা হয়।