ঢাকা ১০:৫১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৩০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভেসে আসা ৫৫ তিমির মৃত্যু

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১১:৫৫:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই ২০২৩
  • ১৬৬৫ বার পড়া হয়েছে

যুক্তরাজ্যের স্কটল্যান্ডের আইল অব লুইস দ্বীপের সৈকতে ভেসে আসা ৫৫টি পাইলট তিমির মৃত্যু হয়েছে।

গত রবিবার সকালে কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জানতে পারে। সামুদ্রিক প্রাণী উদ্ধারকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ ডাইভার্স মেরিন লাইফ রেসকিউ (বিডিএমএলআর) জানায়, একটি নারী তিমির বাচ্চা প্রসবে সমস্যা হতে দেখে অন্য তিমিগুলো এটিকে অনুসরণ করে সৈকতে উঠে আসে। তারা বেঁচে থাকা এক ডজনের বেশি তিমিকে আবার সমুদ্রে পাঠানোর উদ্যোগ নিলেও ব্যর্থ হয়। পরে বেঁচে থাকা তিমিগুলো যাতে আর কষ্ট না পায়, সে জন্য এগুলোকে মেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন উদ্ধারকারী ব্যক্তিরা।

গত কয়েক দশকের মধ্যে একসঙ্গে সবচেয়ে বেশি তিমি ভেসে এল। বিডিএমএলআর জানিয়েছে, তাদের উদ্ধারকারী দল ওই সৈকতে পৌঁছার আগেই ওই ৫৫টি তিমির মৃত্যু হয়। তারা মাত্র ১৫টি তিমিকে জীবিত পেয়েছিল। পরে ওই ১৫টির মধ্যেও তিন টি তিমিরও মৃত্যু হয়।

উল্লেখ্য, স্কটল্যান্ডে পাইলট তিমি এই অঞ্চলে বেশি সংখ্যায় দেখা যায়। এর আগেও এখানে এমন ঘটনা ঘটেছে।  ১৯৮৮ সালে এই পাইলট তিমিদের বাঁচানোর জন্যই দ্য ব্রিটিশ ডাইভারস মেরিন লাইফ রেসকিউ চ্যারিটি সংস্থাটি তৈরি হয়েছিল।

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ভেসে আসা ৫৫ তিমির মৃত্যু

আপডেট সময় : ১১:৫৫:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই ২০২৩

যুক্তরাজ্যের স্কটল্যান্ডের আইল অব লুইস দ্বীপের সৈকতে ভেসে আসা ৫৫টি পাইলট তিমির মৃত্যু হয়েছে।

গত রবিবার সকালে কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জানতে পারে। সামুদ্রিক প্রাণী উদ্ধারকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ ডাইভার্স মেরিন লাইফ রেসকিউ (বিডিএমএলআর) জানায়, একটি নারী তিমির বাচ্চা প্রসবে সমস্যা হতে দেখে অন্য তিমিগুলো এটিকে অনুসরণ করে সৈকতে উঠে আসে। তারা বেঁচে থাকা এক ডজনের বেশি তিমিকে আবার সমুদ্রে পাঠানোর উদ্যোগ নিলেও ব্যর্থ হয়। পরে বেঁচে থাকা তিমিগুলো যাতে আর কষ্ট না পায়, সে জন্য এগুলোকে মেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন উদ্ধারকারী ব্যক্তিরা।

গত কয়েক দশকের মধ্যে একসঙ্গে সবচেয়ে বেশি তিমি ভেসে এল। বিডিএমএলআর জানিয়েছে, তাদের উদ্ধারকারী দল ওই সৈকতে পৌঁছার আগেই ওই ৫৫টি তিমির মৃত্যু হয়। তারা মাত্র ১৫টি তিমিকে জীবিত পেয়েছিল। পরে ওই ১৫টির মধ্যেও তিন টি তিমিরও মৃত্যু হয়।

উল্লেখ্য, স্কটল্যান্ডে পাইলট তিমি এই অঞ্চলে বেশি সংখ্যায় দেখা যায়। এর আগেও এখানে এমন ঘটনা ঘটেছে।  ১৯৮৮ সালে এই পাইলট তিমিদের বাঁচানোর জন্যই দ্য ব্রিটিশ ডাইভারস মেরিন লাইফ রেসকিউ চ্যারিটি সংস্থাটি তৈরি হয়েছিল।