ঢাকা ০৭:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৪, ১৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দক্ষিণ কোরিয়া বন্দরে জোড়া ক্ষেপনাস্ত্র নিক্ষেপ

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৩:২০:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ জুলাই ২০২৩
  • ১৬৫৫ বার পড়া হয়েছে

বুধবার (১৯জুলাই) দক্ষিণ কোরিয়া বন্দরে দীর্ঘ চার দশক পর পারমাণবিক শক্তিসমৃদ্ধ একটি মার্কিন সাবমেরিন পৌঁছায়। এর কিছুক্ষণ পরেই সাবমেরিনটিকে উদ্দেশ্য করে জোড়া ক্ষেপনাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তারা জানায়, বুধবার (১৯জুলাই) সকালে পিয়ংইয়ং ক্ষেপনাস্ত্রগুলো তাদের পূর্ব সাগরে ছুঁড়েছে। পরবর্তীতে আবার জাপানি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এগুলো জাপানের বিশেষ অর্থনৈতিক জোনের বাইরে পড়েছে।

জাপানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়াসুকাজু হামাদা গণমাধ্যমকে বলেছেন, প্রথম ক্ষেপণাস্ত্রটি ৫০ কিলোমিটার উচ্চতায় ওঠে ৫৫০ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত যায় । অপরদিকে, দ্বিতীয়টি ৫০ কিলোমিটার উপরে ওঠে ৬০০ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত যায়। দক্ষিণ কোরিয়ার একটি বার্তা সংস্থা ইয়ুনহাপ জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া নিউক্লিয়ার কনসালটেটিভ গ্রুপের(এনসিজি) প্রথম বৈঠকে বসার পরই নতুন করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপনাস্ত্রের পরীক্ষা চালায় উত্তর কোরিয়া। দক্ষিণের ওপর কোনো হুমকি আসলে পারমাণবিকসহ সব সামরিক শক্তি ব্যাবহার করে তাদের রক্ষা করাই এনসিজির লক্ষ্য।

এনসিজির বৈঠকের দিনই দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে বড় বন্দর নগর বুসানে নোঙর করেছে পারমাণবিক সাবমেরিন ইউএসএস কেন্টাকি। ১৯৮১ সালের পর যা দক্ষিণের মাটিতে মার্কিনীদের প্রথম পারমাণবিক সাবমেরিন আসার ঘটনা। সাবমেরিনটি পৌঁছার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই দুটি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে উত্তর কোরিয়া।

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

দক্ষিণ কোরিয়া বন্দরে জোড়া ক্ষেপনাস্ত্র নিক্ষেপ

আপডেট সময় : ০৩:২০:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ জুলাই ২০২৩

বুধবার (১৯জুলাই) দক্ষিণ কোরিয়া বন্দরে দীর্ঘ চার দশক পর পারমাণবিক শক্তিসমৃদ্ধ একটি মার্কিন সাবমেরিন পৌঁছায়। এর কিছুক্ষণ পরেই সাবমেরিনটিকে উদ্দেশ্য করে জোড়া ক্ষেপনাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তারা জানায়, বুধবার (১৯জুলাই) সকালে পিয়ংইয়ং ক্ষেপনাস্ত্রগুলো তাদের পূর্ব সাগরে ছুঁড়েছে। পরবর্তীতে আবার জাপানি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এগুলো জাপানের বিশেষ অর্থনৈতিক জোনের বাইরে পড়েছে।

জাপানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়াসুকাজু হামাদা গণমাধ্যমকে বলেছেন, প্রথম ক্ষেপণাস্ত্রটি ৫০ কিলোমিটার উচ্চতায় ওঠে ৫৫০ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত যায় । অপরদিকে, দ্বিতীয়টি ৫০ কিলোমিটার উপরে ওঠে ৬০০ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত যায়। দক্ষিণ কোরিয়ার একটি বার্তা সংস্থা ইয়ুনহাপ জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া নিউক্লিয়ার কনসালটেটিভ গ্রুপের(এনসিজি) প্রথম বৈঠকে বসার পরই নতুন করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপনাস্ত্রের পরীক্ষা চালায় উত্তর কোরিয়া। দক্ষিণের ওপর কোনো হুমকি আসলে পারমাণবিকসহ সব সামরিক শক্তি ব্যাবহার করে তাদের রক্ষা করাই এনসিজির লক্ষ্য।

এনসিজির বৈঠকের দিনই দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে বড় বন্দর নগর বুসানে নোঙর করেছে পারমাণবিক সাবমেরিন ইউএসএস কেন্টাকি। ১৯৮১ সালের পর যা দক্ষিণের মাটিতে মার্কিনীদের প্রথম পারমাণবিক সাবমেরিন আসার ঘটনা। সাবমেরিনটি পৌঁছার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই দুটি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে উত্তর কোরিয়া।