কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়ে দৃশ্যমান করতে কাজ শুরু হচ্ছে। বিমানবন্দরের রানওয়ে সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় ইতিমধ্যে কক্সবাজার বিমান বন্দরের ৯ হাজার ফুট রানওয়ে নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে।
সেই সঙ্গে আরো এক হাজার ৭০০ ফুট রানওয়ে সম্প্রসারণ হবে।কক্সবাজার বিমানবন্দরে দেশের দীর্ঘতম রানওয়ে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রবিবার(২০ জুলাই)ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ৯ হাজার ফুট থেকে ১০ হাজার ৭শ ফুটে রানওয়ে বর্ধিতকরণ কাজের উদ্বোধন করেন। এর মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে দেশের ৪র্থ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের যাত্রা শুরু হবে।রানওয়ে পরিষেবা চালু হলে, বোয়িং ৭৭৭ এবং বোয়িং ৭৪৭-এর মতো বড় বিমানগুলো কক্সবাজার বিমানবন্দরে অবতরণ করতে সক্ষম হবে।যার নির্মাণ খরচ ধরা হয়েছে ১৫ শ ৬৯ কোটি টাকা।
এর আগে মালদ্বীপের বিমানবন্দরটিও এরকম সুন্দর পরিবেশে গড়ে তোলা হয়েছে। সমুদ্রের নোনা জলের ঠিক ওপরেই বিমান অবতরণের প্রস্তুতি নেবে। পৃথিবীর উপকূলীয় শহরে অবস্থিত দৃষ্টিনন্দন বিমানবন্দরগুলোর মধ্যে অন্যতম হবে এই বিমানবন্দর। এই বিমানবন্দর হবে এশিয়ার যেগাযোগের নতুন মাধ্যম এবং কক্সবাজার বিমানবন্দরটি হবে এশিয়ায় দ্বিতীয়টি।