ঢাকা ০২:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আম সতর্কতা

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৮:০৯:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ জুন ২০২৩
  • ১৬৬৮ বার পড়া হয়েছে

গ্রীষ্মকাল মানেই আমের সমারোহ। এটি খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনি পুষ্টিকরও। আম ভিটামিন, ফাইবার, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভালো উৎস। ওজন কমানো থেকে শুরু করে, হজমশক্তি বাড়াতে আমের ভূমিকা রয়েছে।

কোনো কিছুই অতিরিক্ত খাওয়া ঠিক নয়। আমও তাই। অতিরক্তি আম খেলে গ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সংক্রমণ, নাক দিয়ে পানি পড়া, হাঁচি, অ্যালার্জি ইত্যাদি হতে পারে। শুধু তাই নয়, এটি রক্তে শর্করার মাত্রাও বাড়াতে পারে। আমে কার্বোহাইড্রেটও থাকে। অতিরিক্ত আম খেলে ডায়রিয়া, পেট ব্যথা ইত্যাদি হতে পারে।

সংক্রমণ প্রতিরোধে কী করবেন

বাজার থেকে আম আনার পর কমপক্ষে ২ ঘন্টা পানিতে আম ভিজিয়ে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়। এই পদ্ধতি আমে থাকা কীটনাশকের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে।

স্বাস্থ্যকর নাশতা হিসেবে এক বাটি আম খেতে পারেন। আম একটি দুর্দান্ত খাবার কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে। আম শক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে।

আম খাওয়ার পর অসুস্থতার লক্ষণ দেখা দিলে অবিলম্বে তা খাওয়া বন্ধ করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

অনেকে দুপুরের খাবার বা রাতের খাবারের সাথে সাথে বা পরপরই আম খান।  এভাবে আম খেলে শরীরে অতিরিক্ত ক্যালরি যায়। এতে হজমেও সমস্যা হয়।

আম মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট এবং ফাইবারে পূর্ণ একটি ফল। এটি খাওয়া ভালো তবে সীমিত পরিমাণে। কোনো কিছুই অতিরিক্ত খাওয়া ভালো হয় না। অতিরিক্ত আম খাওয়া বা খাদ্যতালিকায় শুধু আম রাখা শরীরের জন্য মোটেও উপকারী নয়।

সূত্র: ইন্ডিয়া ডট কম

ট্যাগস :

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

আম সতর্কতা

আপডেট সময় : ০৮:০৯:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ জুন ২০২৩

গ্রীষ্মকাল মানেই আমের সমারোহ। এটি খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনি পুষ্টিকরও। আম ভিটামিন, ফাইবার, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভালো উৎস। ওজন কমানো থেকে শুরু করে, হজমশক্তি বাড়াতে আমের ভূমিকা রয়েছে।

কোনো কিছুই অতিরিক্ত খাওয়া ঠিক নয়। আমও তাই। অতিরক্তি আম খেলে গ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সংক্রমণ, নাক দিয়ে পানি পড়া, হাঁচি, অ্যালার্জি ইত্যাদি হতে পারে। শুধু তাই নয়, এটি রক্তে শর্করার মাত্রাও বাড়াতে পারে। আমে কার্বোহাইড্রেটও থাকে। অতিরিক্ত আম খেলে ডায়রিয়া, পেট ব্যথা ইত্যাদি হতে পারে।

সংক্রমণ প্রতিরোধে কী করবেন

বাজার থেকে আম আনার পর কমপক্ষে ২ ঘন্টা পানিতে আম ভিজিয়ে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়। এই পদ্ধতি আমে থাকা কীটনাশকের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে।

স্বাস্থ্যকর নাশতা হিসেবে এক বাটি আম খেতে পারেন। আম একটি দুর্দান্ত খাবার কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে। আম শক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে।

আম খাওয়ার পর অসুস্থতার লক্ষণ দেখা দিলে অবিলম্বে তা খাওয়া বন্ধ করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

অনেকে দুপুরের খাবার বা রাতের খাবারের সাথে সাথে বা পরপরই আম খান।  এভাবে আম খেলে শরীরে অতিরিক্ত ক্যালরি যায়। এতে হজমেও সমস্যা হয়।

আম মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট এবং ফাইবারে পূর্ণ একটি ফল। এটি খাওয়া ভালো তবে সীমিত পরিমাণে। কোনো কিছুই অতিরিক্ত খাওয়া ভালো হয় না। অতিরিক্ত আম খাওয়া বা খাদ্যতালিকায় শুধু আম রাখা শরীরের জন্য মোটেও উপকারী নয়।

সূত্র: ইন্ডিয়া ডট কম