গুয়েতেমালায় ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধস, নিহত ৬

গুয়েতেমালা মধ্য আমেরিকার একটি দেশ। এই দেশে অতিবৃষ্টিতে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে দুই শিশুসহ মোট ছয়জন নিহত হয়েছে এবং নিখোঁজ রয়েছে আরও ১৩ জন।

আজ মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে এএফপি। ফরাসি সংবাদ সংস্থাটি জানিয়েছে, অতিবৃষ্টিতে গুয়েতেমালার নদীর পানি বেড়ে যায়। পানি বেড়ে রাজধানীকে ভাসিয়ে দেয়। নদীর তীরে তৈরি করা অনেক ঘর ভেসে যায়। দুজন শিশু ও চারজন প্রাপ্তবয়স্কের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। দেশটির দুর্যোগ ত্রাণ সংস্থার তথ্য মতে, নদীর পানির বৃদ্ধি পেয়ে ভোরের দিকে ডিওস এস ফিয়েল নামের একটি বসতিকে ভাসিয়ে দেয়। এতে আট শিশুসহ মোট ১৩ জন এখনও নিখোঁজ ছিল। দমকল বাহিনীর শতাধিক সদস্য, পুলিশ, সৈন্য ও স্বেচ্ছাসেবক উদ্ধার কাজে অংশ নিয়েছে।

মুখপাত্র রোডলোফো গার্সিয়া বলেন, ‘রাজধানী গুয়েতেমালা সিটির কেন্দ্রস্থলে থাকা একটি ব্রিজের নিচে নারাঞ্জো নদী ছয়টি বাড়ি ভাসিয়ে নিয়েছে।

এএফপি জানিয়েছে, কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও রাজধানীর শত শত বাসিন্দা নদীর তীরে খুপড়ি করে থাকে। এর মূলে রয়েছে অভাব। গুয়েতেমালায় থাকা এএফপির একজন সাংবাদিক বলেন, ‘রোববার ভারী বৃষ্টিপাতের পর পানির সঙ্গে সঙ্গে পাথর, মাটি ও মানুষের বর্জ্য বসতির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছিল।

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

গুয়েতেমালায় ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধস, নিহত ৬

আপডেট সময় : ১০:৩৬:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

গুয়েতেমালা মধ্য আমেরিকার একটি দেশ। এই দেশে অতিবৃষ্টিতে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে দুই শিশুসহ মোট ছয়জন নিহত হয়েছে এবং নিখোঁজ রয়েছে আরও ১৩ জন।

আজ মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে এএফপি। ফরাসি সংবাদ সংস্থাটি জানিয়েছে, অতিবৃষ্টিতে গুয়েতেমালার নদীর পানি বেড়ে যায়। পানি বেড়ে রাজধানীকে ভাসিয়ে দেয়। নদীর তীরে তৈরি করা অনেক ঘর ভেসে যায়। দুজন শিশু ও চারজন প্রাপ্তবয়স্কের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। দেশটির দুর্যোগ ত্রাণ সংস্থার তথ্য মতে, নদীর পানির বৃদ্ধি পেয়ে ভোরের দিকে ডিওস এস ফিয়েল নামের একটি বসতিকে ভাসিয়ে দেয়। এতে আট শিশুসহ মোট ১৩ জন এখনও নিখোঁজ ছিল। দমকল বাহিনীর শতাধিক সদস্য, পুলিশ, সৈন্য ও স্বেচ্ছাসেবক উদ্ধার কাজে অংশ নিয়েছে।

মুখপাত্র রোডলোফো গার্সিয়া বলেন, ‘রাজধানী গুয়েতেমালা সিটির কেন্দ্রস্থলে থাকা একটি ব্রিজের নিচে নারাঞ্জো নদী ছয়টি বাড়ি ভাসিয়ে নিয়েছে।

এএফপি জানিয়েছে, কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও রাজধানীর শত শত বাসিন্দা নদীর তীরে খুপড়ি করে থাকে। এর মূলে রয়েছে অভাব। গুয়েতেমালায় থাকা এএফপির একজন সাংবাদিক বলেন, ‘রোববার ভারী বৃষ্টিপাতের পর পানির সঙ্গে সঙ্গে পাথর, মাটি ও মানুষের বর্জ্য বসতির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছিল।