অলরাউন্ডার মেহেদী কৃতিত্ব দিয়েছেন সাকিবকে

আপন ক্যারিশমায় প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচ তকমাটা নিজের করে নিয়েছেন টাইগার অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ। বলের ঘূর্ণিতে তিনি যেমন আফগানদের উল্টেপাল্টে দিয়েছেন, তেমন ব্যাট হাতেও তিনি দলকে পৌঁছে দিয়েছেন জয়ের খুব কাছে।

তবে ম্যাচ শেষে মিরাজ কৃতিত্ব দিয়েছেন সাকিবকে। তিনি বলেন, ‘আমার জন্য এটা অসাধারণ এক মুহূর্ত। অতীতে আমি কঠিন পরিশ্রম করেছি। টিম ম্যানেজমেন্টকে কৃতিত্ব দিতে হবে।’ তিনি আরো বলেছেন, ‘বোলিংয়ের সময় শুরুতে আমি একটু নার্ভাস ছিলাম। কিন্তু অধিনায়ক (সাকিব) আমাকে ঠিক জায়গায় বল ফেলতে বলেছেন এবং ধারাবাহিক থাকতে পরামর্শ দিয়েছেন। এটা আমাকে আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে। তাই অধিনায়ককে কৃতিত্ব দিতে হবে।’

আফগান অধিনায়ক হাশমাতুল্লাহ শাহিদীর উইকেট দিয়ে নিজের খাতা খোলেন মিরাজ। এরপর তার শিকার হয়েছেন রশিদ খান ও মুজিব উর রহমান। তিন উইকেট নিয়ে আফগানদের ১৫৬ রানে গুটিয়ে দিতে বড় অবদান রাখেন মিরাজ।

এরপর দুই ওপেনারের ব্যর্থতার পর টাইগারদের হয়ে ব্যাট হাতে প্রতিরোধ গড়েন মেহেদী মিরাজ। তিনে নেমে নাজমুল হোসেন শান্তর সাথে ৯৭ রানের পার্টনারশিপ গড়েন।
৭৩ বলে ৫৭ রানের কার্যকরি ইনিংস খেলেছেন মিরাজ। আর বল ও ব্যাটের এই নৈপুণ্যই চলতি বিশ্বকাপে টাইগারদে প্রথম ম্যাচে মিরাজকে করেছে ম্যাচ সেরা।

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

অলরাউন্ডার মেহেদী কৃতিত্ব দিয়েছেন সাকিবকে

আপডেট সময় : ১২:১৪:৪৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ অক্টোবর ২০২৩

আপন ক্যারিশমায় প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচ তকমাটা নিজের করে নিয়েছেন টাইগার অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ। বলের ঘূর্ণিতে তিনি যেমন আফগানদের উল্টেপাল্টে দিয়েছেন, তেমন ব্যাট হাতেও তিনি দলকে পৌঁছে দিয়েছেন জয়ের খুব কাছে।

তবে ম্যাচ শেষে মিরাজ কৃতিত্ব দিয়েছেন সাকিবকে। তিনি বলেন, ‘আমার জন্য এটা অসাধারণ এক মুহূর্ত। অতীতে আমি কঠিন পরিশ্রম করেছি। টিম ম্যানেজমেন্টকে কৃতিত্ব দিতে হবে।’ তিনি আরো বলেছেন, ‘বোলিংয়ের সময় শুরুতে আমি একটু নার্ভাস ছিলাম। কিন্তু অধিনায়ক (সাকিব) আমাকে ঠিক জায়গায় বল ফেলতে বলেছেন এবং ধারাবাহিক থাকতে পরামর্শ দিয়েছেন। এটা আমাকে আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে। তাই অধিনায়ককে কৃতিত্ব দিতে হবে।’

আফগান অধিনায়ক হাশমাতুল্লাহ শাহিদীর উইকেট দিয়ে নিজের খাতা খোলেন মিরাজ। এরপর তার শিকার হয়েছেন রশিদ খান ও মুজিব উর রহমান। তিন উইকেট নিয়ে আফগানদের ১৫৬ রানে গুটিয়ে দিতে বড় অবদান রাখেন মিরাজ।

এরপর দুই ওপেনারের ব্যর্থতার পর টাইগারদের হয়ে ব্যাট হাতে প্রতিরোধ গড়েন মেহেদী মিরাজ। তিনে নেমে নাজমুল হোসেন শান্তর সাথে ৯৭ রানের পার্টনারশিপ গড়েন।
৭৩ বলে ৫৭ রানের কার্যকরি ইনিংস খেলেছেন মিরাজ। আর বল ও ব্যাটের এই নৈপুণ্যই চলতি বিশ্বকাপে টাইগারদে প্রথম ম্যাচে মিরাজকে করেছে ম্যাচ সেরা।